দহন মেলা ডোমের সাংবাদিক সম্মেলন কলকাতা প্রেস ক্লাবের

সত্যজিৎ চক্রবর্তী : ছবি : “দহন মেলার ডোম” ডিরেক্টর : প্রদীপ বিস্বাস, অভিনয় : অনিন্দ্য, পুলক, দেবাশীষ গাঙ্গুলী, মেঘমা মজুমদার, সুপ্রতিম সাহা, সোমা ইন্দু দে, মিলি দত্ত সিনহা এবং মিউজিক ডিরেক্টর অশোক ভদ্র এন্ড জয়ন্ত দে।
গল্পকার: প্রদীপ বিশ্বাস।
ছবির সারাংশ : বড়লোকের একমাত্র ছেলে আকাশ, প্যমার তাঁর কোনো অভাব ছিল না, বিলাসবহুল ছেলে সব ধরণের নেশার প্রতি আকৃষ্ট ছিল। মাঝে মধ্যেই, বিভিন্ন মেয়ের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতো সে। বাবা মায়ের কথা মতো, বাবার বন্ধুর মেয়ের সাথে, আগে থেকে একটা এনগেজমেন্ট হয়ে ছিল। সম্পর্কটা সম্পর্কের জায়গায় রেখে দিয়ে অন্য মেয়েদের সাথে গোপনে শারীরিক সম্পর্ক করা ছিল তাঁর নেশা কোনো একদিন এই সম্পর্ক জানতে পারে মেঘমা।…. দিয়ে দেবে এবং এটাও ভাবে দুটো মনকে আরো কাছাকাছি আনার জন্য বাইরে কোথাও পাঠানো।….আকাশ এইডস পজিটিভ। ডক্টর এটাও জানতে পারে, আকাশের সাথে মেঘমার শারীরিক সম্পর্ক হওয়ার ফলে মেঘনা ও এইডস আার। উভয়েই মানসিক ভাবে ভেঙে পরে, সিদ্ধান্ত…. নেয় তারা নিজেদের জীবন শেষ করে দেবে। কাকড়নীয় ভাবে, তাঁরা দুজনেই আত্মহত্যার জন্য একই জায়গায় একই সময়ে উপস্থিত হয়। একে অপরের ভুল বুঝতে পার…অন্ধ কানু, তাদের তার কুঁড়ে ঘরে নিয়ে গিয়ে তাঁর করুন জীবন কাহিনী শুনায়। দারিদ্রতা ঘেরা ভাঙা ঘরে শ্মশানে মরা পোড়ানো তার জীবিকা। পেশায় সে ডোম। সমাজে অবহেলিত একটি মানুষ….জীবন নিয়ে ধর্ষিতা নারীকে নিজের জীবনসঙ্গী করে নেয়। প্রধানের রোষ গিয়ে পড়ে ওর উপর, ঘর বাড়ি জানিয়ে দিলে শ্মশানে তার ঠাই হয়।…তৈরি করার চিন্তা করে। বাঁধা দিলে চিতার কাঠ দিয়ে মেরে ডোমের চোখ নষ্ট করে দেয়।
নতুনভাবে বাঁচার স্বপ্ন দেখে। এবার বাকিটা দেখতে
হবে।

